
৳ ১৬০ ৳ ১২০
|
২৫% ছাড়
|
Quantity |
|
৯৯০ বা তার বেশি টাকার বই অর্ডারে ডেলিভারি চার্জ ফ্রি। কুপন: FREEDELIVERY
প্রথম অর্ডারে অতিরিক্ত ১০০ টাকা ছাড়; ১০০০+ টাকার বই অর্ডারে। ৫০ টাকা ছাড়; ৫০০+ টাকার বই অর্ডারে। কুপন: FIRSTORDER





ভায়োলেন্স ইন দ্য ফ্লাওয়ার সাহাদাত হোসেন এর প্রথম কাব্যগ্রন্থ। কবিতাগুলো কয়েকটি ফুলের রহস্যবৃত উপসংঘ।
প্রিয় মানুষটি যখন হৃদয়ে ফুল হয়ে ফুটে থাকে, একটা সময়ের পর সে ভায়োলেন্স হয়ে ওঠে।
এই ভায়োলেন্স কেন্দ্র করেই মেটাফর, এপোক্যালিপস, পোর্টের্ট, নেক্রোপলিসের গল্পই বলা হয়েছে কবিতার সজ্জায়। একটা টাইম ট্র্যাভেল থেকে ফিউচারিষ্টিক পর্যন্ত আমি তাকে তুমি সম্বেধন করেছি এবং তাকে কল্পনা করেছি সে সব দৃশ্যে। শেষ দৃশ্যে তুমি, অ্যালকোহলের ঘ্রাণ, বসন্তের নাট্যমঞ্চ, আইয়্যামে জাহেলিয়াতের ফুল, কবিতাগুলো ভায়োলেন্স ইন দ্য ফ্লাওয়ার বইয়ের বিশেষ অর্থ বহন করেছে।
Title | : | ভায়োলেন্স ইন দ্য ফ্লাওয়ার |
Author | : | সাহাদাত হোসেন |
Publisher | : | নোটবুক প্রকাশ |
ISBN | : | 9789849604099 |
Edition | : | 1st Edition, 2022 |
Number of Pages | : | 48 |
Country | : | Bangladesh |
Language | : | Bengali |
সালটা উনিশশো নিরাননব্বই। বছরের শ্রাবণ তখন নিজের অস্থিত্বের কথা জানান দিচ্ছে। আর সেই শ্রাবণের এক জুম্মার দিনে খুদবার আযানের মধ্যবর্তী সময়ে পৃথিবীতে আগমনের সৌভাগ্য হয় সাহাদাত হোসেনের। ধর্মীয় অনুভূতির জায়গা থেকে অনড় থেকে বেড়ে উঠেন তিনি। পবত্রি কোর’আন তর্জমা পড়ে আকৃষ্ট হতে থাকে দর্শনের প্রতি। উদ্বুদ্ধ হন সেই চর্চাতেও। তবে দেশটাকে দেখার অভিলাষে কাল বিলম্ব না করে প্যাডেলে পা রাখতেও তিনি দেরি করেননি। শুধু সাইকেল চালিয়েই ভ্রমণ করেছেন দেশের দারুণ আর দৃষ্টিনন্দন সব জায়গা। স্বভাবতই তিনি চুপ থাকতে পছন্দ করেন। ভালোবাসেন স্বপ্ন দেখতে আর তা পূরণ করতে। বর্ণিত বিষয়গুলো তার একার মাঝে নিমজ্জিত থাকলেও মানুষ তাকে জানতে শুরু করে তার সৃজনীতে। যাত্রা শুরু হয় প্রচ্ছদ শিল্পী হিসেবে। ২০২০ সালের একুশে বইমেলাকে কেন্দ্র করেই তাকে করতে হয়েছে শ’খানেক প্রচ্ছদ। সেই সাথে কবিতার চর্চায় ব্যস্ত হতে শুরু করেন। কবিতা পড়েন, লিখেনও। কিন্তু কবি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করবেন তা হয়ত তখনই ভাবেননি। একটা সময় তার প্রচেষ্টা তাকে কবি হিসেবে গড়ে তুলতে সাহায্য করে। তিনি লিখেও ফেলেন দুর্দান্ত কিছু কবিতা যা পাঠকের হৃদয়কে গ্রাস করেছে। তিনি তার কবিতায় মেটাফর, এপোক্যালিপস, পোর্টের্ট, নেক্রোপলিসের গল্প ফুটিয়ে তুলতে পছন্দ করেন। কবির এই প্রচেষ্টা আমৃত্যু তাকে অনড় করে রাখবে।
If you found any incorrect information please report us